Japaner Rupantarer Itihas 1600-1945

জাপানী শব্দের বাংলা অর্থ

প্রথম অধ্যায়

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় জাপান: উপাদান, ঐতিহাসিক যুগসমূহ, সমাজ, অর্থনীতি, রাজনীতি।

দ্বিতীয় অধ্যায়

সামন্ততান্ত্রিক জাপান-তোকুগাওয়া জাপান: শোগুনতন্ত্র, সামাজিক শ্রেণীবিন্যাস ও তাদের আন্তঃসম্পর্ক- দাইমিও, সামুরাই, কৃষক, হস্তজীবী, বণিক- পশ্চিমী বণিকদের আগমন ও সংকট।

তৃতীয় অধ্যায়

সামন্ততান্ত্রিক জাপানে কৃষক বিদ্রোহ: তোকুগাওয়া জাপানের কৃষিব্যবস্থা- কৃষক আন্দোলনের কারণ- সংঘবদ্ধ কৃষক আন্দোলন- আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য।

চতুর্থ অধ্যায়

তোকুগাওয়া জাপানের সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল: বৌদ্ধ, শিন্টো ও নয়া-কনফুসিয় মতাদর্শ- জাপানী নাটক ও চিন্তাভাবনার বৈচিত্র্য- সংস্কার- “ওলন্দাজ শিক্ষা”।

পঞ্চম অধ্যায়

পশ্চিমী আগ্রাসন ও জাপানের ‘রুদ্ধদ্বার উন্মোচন’: আভ্যন্তরীণ সংকট- প্রতিক্রিয়া- সংস্কারের দাবি-মার্কিনী আগ্রাসন- কানাগাওয়া চুক্তি (১৮৫৪) ও হ্যারিস চুক্তি (১৮৫৮)।

ষষ্ঠ অধ্যায়

মেইজি পুনঃস্থাপন (১৮৬৮) ও তার চরিত্র।

সপ্তম অধ্যায়

সামন্ততন্ত্রের অবসান, পুঁজিবাদের বিকাশ ও আধুনিকীকরণ: কৃষি ও শিল্পের রূপান্তর- দাইমিও ও সামুরাই প্রথার বিলোপ- পুঁজিবাদের বিকাশ- শিল্পোদ্যোগীদের সামাজিক উৎস।

অষ্টম অধ্যায়

জাপানের নতুন সংবিধান (১৮৮৯-৯০)।

নবম অধ্যায়

জাপানে সমরবাদের উত্থান চীন-জাপান যুদ্ধ থেকে ‘একুশ দফা দাবী’ (১৮৯৪-১৯১৫): চীন-জাপান যুদ্ধ (১৮৯৪-৯৫) রুশ-জাপান যুদ্ধ (১৯০৪-০৫) চীনের অভ্যন্তরে জাপ আগ্রাসনের সূচনা।

দশম অধ্যায়

সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্ররূপে জাপানের প্রতিষ্ঠালাভ (১৯১৫-১৯৩১): জাইবাৎসু ব্যবস্থা- জাপ সাম্রাজ্যবাদ ও পূর্ব এশিয়া (১৯১৫-১৯২২)- ওয়াশিংটন সম্মেলন (১৯২১-১৯২২) ওয়াশিংটন সম্মেলনের পরবর্তীকাল থেকে মাঞ্চুরিয়া আক্রমণ (১৯৩১) পর্যন্ত জাপানের আভ্যন্তরীণ রাজনীতির বিবর্তন (১৯২২-৩১)।

একাদশ অধ্যায়

নগর জীবন: মধ্যবিত্ত ও শ্রমিকশ্রেণী

দ্বাদশ অধ্যায়

□ মাঞ্চুরিয়া থেকে পার্ল হারবার (১৯৩১-৪১): জাপানের অভ্যন্তরের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি- আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি- পার্ল হারবার আক্রমণ (১৯৪১)।

ত্রয়োদশ অধ্যায়

প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধ: পার্ল হারবার থেকে নাগাসাকি (১৯৪১-৪৫): যুদ্ধকালীন জাপান-দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের পরাজয়- হিরোশিমা ও নাগাসাকির আণবিক ধ্বংসলীলা।