প্রকাশকাল : | জানুয়ারি ২০২৪ |
সংস্করণ : | প্রথম |
পৃষ্ঠা সংখ্যা : | ১৪৪ |
পরিমাপ : | ৬.৫” x ৮.২” |
বাঁধাই : | বোর্ড বাঁধাই |
ISBN | 978-81-968400-1-3 |
Bhartiya Puratatwa O Jadughar
ইতিহাসের সঙ্গে প্রত্নতত্ত্বের রয়েছে এক নিবিড় সম্পর্ক। ইতিহাস নির্ভর করে উপাদানের উপর, এবং সেই উপাদান একজন ঐতিহাসিক অনেকাংশেই প্রত্নতাত্ত্বিক এবং নৃতাত্ত্বিকদের থেকে পেয়ে থাকেন। ইতিহাসে তাই প্রত্নতত্ত্বের স্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রত্নস্থল থেকে সংগৃহীত প্রত্নবস্তুগুলি তো বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করতে হয়? সেটি করা হয় এবং সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকে যে স্থানে, তাকেই বলা হয় জাদুঘর বা মিউজিয়াম। কিন্তু এই বিষয়ে জাতীয় শিক্ষানীতির পাঠ্যক্রম অনুযায়ী ভালো বাংলা বইয়ের অভাব রয়েছে। সেই অভাব পূরণ করতেই ঔপনিবেশিক আমলে পুরাতাত্ত্বিক চর্চার বিস্তার এবং মিউজিয়াম আন্দোলন গড়ে ওঠার সংক্ষিপ্ত একটি ইতিহাস তুলে ধরার উদ্দেশ্যে, রচিত হয়েছে এই বই। স্নাতক স্তরের ছাত্র-ছাত্রীদের কথা ভেবে তত্ত্বের তুলনায় তথ্যের উপরেই অধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। যেসমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে প্রাচীন ভারতের ইতিহাস স্পেশাল পেপার হিসাবে পড়ানো হয় এবং প্রাচীন ভারতীয় পুরাতত্ত্ব ও জাদুঘর সংক্রান্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, সেইসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা বইটি পড়ে উপকৃত হবেন। ভারতের ভ্রমণচর্চা বা ট্যুরিজম নিয়ে যাঁরা অধ্যায়ন করেন, তাঁদেরও প্রয়োজন পড়বে বইটি।
Content is not available!
গৌতম মাজী
গৌতম মাজী এমএ এবং পিএইচডি করেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে তিনি আসানসোলের বিবি কলেজে ইতিহাসের সহকারি অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।